1. khageshprati@gmail.com : khageshprati Lama : khageshprati Lama
  2. paharerkonthosor@gmail.com : পাহাড়ের কণ্ঠস্বর : পাহাড়ের কণ্ঠস্বর
  3. info@www.paharerkonthosor.com : পাহাড়ের কণ্ঠস্বর :
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
লামায় সীমানা গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে এক নারীকে মারধরের পর শ্লীলতাহানী লামায় সৃজিত বাগান থেকে জোরপূর্বক গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগে লামা থানায় অভিযোগ দায়ের লামায় ৭০ বছরের বৃদ্ধ কৃষকের রোপিত ১০২টি লাউ গাছের গোড়া উপড়ে ফেলে কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা লামা স্বপ্নকানন বিদ্যাপীঠ এর ২০২৫ এস.এস.সি কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পন্ন জাবির বিজয়ী হয়েছেন যাঁরা লামায় কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ও কলেজের টেবিল টেনিস একাডেমি ভবন ও এক্সপ্যানশন ইনিশিয়েটিভ প্রোগ্রামের উদ্বোধন লামায় স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনসহ ভরন পোষণ না দেওয়া স্বামীর বিরোদ্ধে মামলার পর সংবাদ সম্মেলন করেছে স্ত্রী ডাকসু নির্বাচনে ঢাবির দুই আদিবাসী ছাত্রী রুপাইয়া শ্রেষ্ঠা তঞ্চঙ্গ্যা ও সুর্মী চাকমার কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ লামা সরকারী মাতামূহুরী ডিগ্রি কলেজে ইভটিজিং বন্ধে লামা ছাত্রদলের প্রেস বিজ্ঞপ্তি……. রুমায় ধর্ষিতা পরিবারকে কোন ভাবে এক ঘরে করা যাবে না, দেওয়া যাবেনা কোন রকম হুমকি………. লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোঃ আলমগীর হোসেন

পার্বত্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকতার গুরু ও পথ প্রদর্শক দৈনিক গিরিদর্পণ এর সম্পাদক এ.কে.এম মকছুদ আহমেদ সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন

পাহাড়ের কণ্ঠস্বর
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

এস কে খগেশপ্রতি চন্দ্র খোকন, লামাঃ
পার্বত্য চট্টগ্রামের সংবাদপত্রের বরপুত্র, সংবাদপত্র জগতের পথিকৃত, সর্বপ্রথম প্রচারবহুল পত্রিকা সাপ্তাহিক বনভূমি ও দৈনিক গিরিদর্পণ এর সম্পাদক চারণ সাংবাদিক এ.কে.এম মকছুদ আহমেদ সবাইকে কাঁদিয়ে ৮০বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন। এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়ায় সর্বত্র শোকের মাতম  দেখা দিয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ইং তারিখ রাত সাড়ে ৯টার পর তিনি রাঙামাটি জেলারেল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে রাঙ্গামাটির সিভিল সার্জন (সিএস) ডা. নূয়েন খীসা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সমবেদনা জানিয়েছেন।

দৈনিক গিরিদর্পণের বার্তা সম্পাদক ও একেএম মকছুদ আহমেদের পারিবারিক সূত্রে জানাগেছে, বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক নয়টার দিকে কন্ট্রাক্টর পাড়ার নিজ বাসায় তিনি হৃদরোগে(স্ট্রোক) আক্রান্ত হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর রাত ৯টা ৩৭ মিনিটের দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তাঁর মৃত্যুতে পার্বত্য চট্টগ্রামেরর সাংবাদিক একজন অভিভাবক হারালো। প্রসঙ্গত, একেএম মকছুদ আহমেদ ৫৬ বছর ধরে সাংবাদিকতা পেশায় রয়েছেন। তিনি ১৯৭৯ সালে প্রথম সাপ্তাহিক বনভূমি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরপর ১৯৮৩ সালে দৈনিক গিরিদর্পণ প্রতিষ্ঠা করেন। ৪২ বছর ধরে তিনি পত্রিকাটির সম্পাদক হিসেবে আছেন। দৈনিক গিরিদর্পণের সম্পাদক ও প্রকাশকের দায়িত্ব ছাড়াও দৈনিক ইত্তেফাকের রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি। তিনি রাঙ্গামাটি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতিও। একেএম মকছুদ আহমেদের মৃত্যুতে রাঙ্গামাটি প্রেসক্লাব, রাঙ্গামাটি সাংবাদিক ফোরাম, রাঙ্গামাটি সাংবাদিক ইউনিয়নসহ বিভিন্ন সংগঠন ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ শোক জানিয়েছেন।

চারণ সাংবাদিক একেএম মকসুদ আহমদ একটি ইতিহাসঃ
১৯৪৫ সালের ১০ জুলাই চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলায় উত্তর মগাদিয়া গ্রামে মৃতঃ জামাল উল্লাহ, জমিলা খাতুনের কোল জুড়ে আসে এ.কে.এম মকছুদ আহমেদ। বাল্যকাল সহ শৈশব কাল মীরসরাইয়ে কাঠলেও এস,এসসি পাশ করার পর তিনি চলে আসেন পার্বত্য চট্টগ্রামে। এর পর থেকে শুরু হয় তার পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে ও কাজ করা। পার্বত্য চট্টগ্রামের সাংবাদিকতার গুরু, সাংবাদিকদের পথ প্রদর্শক, সাংবাদিকদের ইনিষ্টিটিউট ও সংবাদপত্রের পথিকৃৎ পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে না আসলে হয়তো পার্বত্য অঞ্চলের সাংবাদিকতা অনেক পিছিয়ে থাকতো। এই মহান ব্যক্তির হাত ধরে জন্ম নিয়েছে তিন পার্বত্য জেলা, চট্টগ্রাম ও ঢাকার অসংখ্য সংবাদ কর্মী আজ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছে। মহান এই মানুষটি দীর্ঘ সাংবাদিকতার জীবনে কিছু না পেলেও তার হাত ধরে উঠে এসেছে শত শত সংবাদকর্মী। তার অর্জনের মধ্যে রয়েছে পার্বত্য অঞ্চলের সর্বপ্রথম দৈনিক সংবাদপত্র দৈনিক গিরিদর্পণ।

স্বাধীনতার আগে ১৯৬৯ সালের নভেম্বর মাসেই তিনি দৈনিক আজাদী পত্রিকার মাধ্যমে তার সাংবাদিকতা শুরু করেন। দীর্ঘ ঘাত প্রতিঘাত পেরিয়ে, অনেকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে, শতশত মৃত্যুর হুমকীকে তোয়াক্কা না করে এগিয়ে গেছেন পাহাড়ের মানুষের অভাব অভিযোগ তুলে ধরতে। পায়ে হেটে হেটে এই পাহাড় থেকে ঐ পাহাড়ে ছুটে ছুটে পাহাড়ের মানুষের কথা দেশবাসীকে জানিয়েছেন। এই মহান সাংবাদিকের পেশাকে তিনি নিজের করে নিয়ে একে একে প্রকাশ করেছেন সাপ্তাহিক বনভূমি ও পার্বত্য অঞ্চলের সর্বপ্রথমক দৈনিক সংবাদপত্র দৈনিক গিরিদর্পণ পত্রিকায়। সংবাদপত্র জগতে তিনি পার্বত্য তিন জেলা, চট্টগ্রাম, সহ বিভিন্ন অঞ্চলের অসংখ্য বেকার যুবককে দৈনিক গিরিদর্পন ও সাপ্তাহিক বনভূমির মাধ্যমে সাংবাদিক বানিয়েছেন।  এ.কে.এম মকছুদ আহমেদ তার সাংবাদিকতা জীবনে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের অভাব অভিযোগ গুলো যেমন তুলে ধরেছেন তেমনি অসংখ্য অসহায় মানুষের তিনি সুখে দুঃখে পাশে দাড়িয়েছেন। অসংখ্য শিক্ষার্থীকে তিনি বই সহ বিভিন্ন সামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। এছাড়া চাকুরী দিয়েছেন বেশ কিছু শিক্ষিত বেকার যুবকদের।

এ.কে.এম মকছুদ আহমেদ এসএসসি পাশ করার পর তিনি চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলায় উত্তর মগাদিয়া পোষ্ট- মলিয়াইশ থেকে পার্বত্য রাঙ্গামাটি জেলায় চলে আসেন। বাড়ী- গুর্খা কটেজ, জেল রোড, রাঙ্গামাটি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা : – ম্যাট্রিক- ১৯৬২ (আবু তোরাব হাই স্কুল), (মলিয়াইশ জুনিয়ার হাই স্কুল, মিঠানালা হাইস্কুল, দুর্গাপুর হাই স্কুল) আই, এ শিক্ষক প্রাইভেট ১৯৬৮ ইং (রাঙ্গামাটি সরকারী কলেজ), পিআইবিতে সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদক, দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক সহ অসংখ্যবার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত।
রাঙ্গামাটিতে বেড়াতে আসার পর তৎকালীন জেলা স্কুল পরিদর্শক জনাব আলী আহমেদ দ্বারা ১৯৬৬ সনের নভেম্বরে কাউখালী উপজেলার কলমপতির বেতছড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসাবে চাকুরী করেন। পরে ১৯৬৮ সনে লংগদু থানার সোনাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এবং ১৯৬৯ সনের নভেম্বর পর্যন্ত বরকল থানার গোরস্থান সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসাবে কর্মরত ছিলেন। তৎকালীন সময়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক থাকাকালীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন।

ঐ সময় তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম রাঙ্গাামাটি, কাউখালীর কলমপতি, লংগদু, রামগড় এবং চট্টগ্রামের মীরসরাই, ও রাঙ্গুনিয়া, ফেনী, কুমিল্লার অন্তত পক্ষে দেড় হাজারেরও অধীক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে নিয়োগ প্রদানে সহযোগিতা করে তাদের পরিবারের ভরণ পোষণের ব্যবস্থা করেছেন এদের মধ্যে অনেকেই বর্তমানে চাকুরীরত আছেন এবং অনেকেই অবসর গ্রহণ করে সুন্দর জীবন যাপন করছেন।

একেএম মকসুদ আহমদ এর সর্বশেষ কর্মরত প্রতিষ্ঠান- সম্পাদক প্রকাশকঃ বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সর্বপ্রথম ও তৎকালীন একমাত্র সংবাদপত্র সাপ্তাহিক বনভূমি (১৯৭৮ ইং) দৈনিক গিরিদর্পণ (১৯৮৩ ইং) বর্তমানে তিন পার্বত্য জেলার সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক সংবাদপত্র।

১৯৬৯ ডিসেম্বর চট্টগ্রামস্থ দৈনিক আজাদীর রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি হিসাবে সাংবাদিকতা জীবনের শুরু হয়। ১৯৭৩ দৈনিক জনপদ জেলা সংবাদদাতা, ১৯৭৪ দৈনিক পূর্বদেশ, বার্তা সংস্থা এনাতে, ১৯৭৪-৭৭ এবং ১৯৭৯-৮৬ বাসসে কর্মরত ছিলেন, ১৯৭৬ সন থেকে ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ইত্তেফাকের রাঙ্গামাটি সংবাদদাতা হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ইত্তেফাক (১৯৭৮ ইং থেকে) বর্তমানে জেলা প্রতিনিধি ইত্তেফাক। ১৯৮৬-৮৯ পর্যন্ত ইত্তেফাক সংবাদদাতার পাশাপাশি নিউ নেশন এর জেলা সংবাদদাতা হিসাবে কাজ করেছিলেন। ১৯৯২-৯৩ দি টেলিগ্রাফ পত্রিকায়, সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ থেকে জানুয়ারী ২০০১ পর্যন্ত দি ডেইলী ইন্ডিপেনডেন্ট এর রাঙ্গামাটি জেলা সংবাদদাতা এবং ১৯৮৩-১৯৯৮ ইং পর্যন্ত বিবিসির জন্য কাজ করেছিলেন। চট্টগ্রাম এবং পার্বত্য চট্টগ্রামকে বিশ্বের নিকট পরিচিত করে তুলতে বিশেষ অবদান রেখেছিলেন।

জেলা সংবাদদাতা: জেলা সংবাদদাতা বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম ১৯৯৫ সাল হতে ও রাঙ্গামাটি কেন্দ্রে ২০০৭ সালের জুলাই মাস থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ বেতার রাঙ্গামাটি বার্তা বিভাগের জেলা সংবাদদাতা হিসাবে নিয়োজিত ছিলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স লিঃ এর ২০১৪ সাল পর্যন্ত কর্মরত এবং জুন ২০০৫ থেকে নিউ নেশানের ২০০৮ পর্যন্ত জেলা সংবাদদাতা হিসাবে কর্মরত ছিলেন।

প্রকাশক : চাক্মা-মারমা কথোপকথন (জুভাপদ) (১৯৭৭), নোয়ারাম চাক্মা প্রণীত গোজেন লামা (১৯৭৭), পরিবার পরিকল্পনা প্রাথমিক গান (১৯৭৭) অধীর কান্তি বড়ুয়া প্রণীত প্রাথমিক বৌদ্ধ ধর্ম শিক্ষা, ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম (শ্রেণীর পাঠ্য) হাবিবুর রহমান মজুমদারের রাঙ্গামাটির ভাবনা (কবিতার বই), নন্দলাল শর্মার পার্বত্য চট্টগ্রামের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা। সৈয়দ ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদের শিক্ষা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ, করমালী। এডভোকেট প্রতিম রায় পাম্পুর পার্বত্য আইন তত্ত্বেও প্রয়োগে। ত্রিপুরা ভাষার বর্ণমালা- মহেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (২০০২), আকাশে হেলান দিয়ে- নন্দলাল শর্মা (২০০৩)। পরিবেশক জেলা প্রশাসক কর্তৃক সম্পাদিত রাঙ্গামাটি বৈচিত্রের ঐকতান (২০০৫)। স্বত্বাধিকারী রাঙ্গামাটি প্রকাশনী।

সম্মাননা ও পদক : মুক্তিযুদ্ধের বিজয় রজত জয়ন্তী, রাঙ্গামাটি রোটার‌্যাক্ট ক্লাব ও চট্টগ্রাম ডাউন টাউন (১৯৯৫), পরিবার পরিকল্পনা প্রচার সপ্তাহ এফপিএবি (১৯৯৫), সুধীজন ও গুনীজন সংবর্ধনা খেলাঘর আসর (১৯৯৬), ফুলকঁড়ির আসর ১৯৯৯, শিল্পী নিকুঞ্জ- সাংবাদিকতায় অবদান- ২০০১, ১৯৯০ সনে “আমেরিকান বায়োগ্রাফিক্যাল ইনষ্টিটিউট এর পৃথিবীর পাঁচ হাজার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব নামক” বইতে জীবন বৃত্তান্ত স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশ প্রেস ইনষ্টিটিউট এর সাংবাদিক অভিধানে জীবন বৃত্তান্ত যোগ করা হয়েছে।

চারণ সাংবাদিক হিসেবে সাংবাদিকতায় অনন্য অবদানের জন্য দৈনিক আজাদীর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক মরহুম আব্দুল খালেক ইঞ্জিনিয়ার স্মৃতি পদক ২০০৩ লাভ, রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাব সংবর্ধনা ও সম্মাননাা প্রদান, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ রাঙ্গামাটি জেলা কর্তৃক সম্মাননা প্রদান, বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি রাঙ্গামাটি পার্বত্য শাখা কর্তৃক সম্মাননা, শিল্পী নিকুঞ্জ কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা ২০০৪ এবং খেলাধুলার ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের জন্য রিজার্ভ বাজার ক্রীড়া একাডেমীর সম্মাননা ২০০৪, ২০০৩-২০০৪ ইং বর্ষে রোটারী ইন্টারন্যাশনাল জেলা ৩২৮০ কর্তৃক রোটারী ক্লাব অব রাঙ্গামাটির প্রেসিডেন্ট হিসাবে পুরস্কার লাভ। বান্দরবান প্রেসক্লাব কর্তৃক সম্মাননা প্রদান, ২০০৪, কাপ্তাই রাঙ্গুনিয়া সাংবাদিক ফোরাম কর্তৃক স্বর্ণ পদক, ২০০৪, স্বাধীন সংবাদপত্র পাঠক সমিতি বাংলাদেশ কর্তৃক চট্টগ্রামে আব্দুল খালেক ইঞ্জিনিয়ার মৃত্যু বার্ষিকীতে ২০০৪ সনে সম্মাননা লাভ। পত্রিকায় সেনিটেশন বিষয়ে কভারেজ দেওয়ার প্রেক্ষিতে সম্মাননা প্রদান, ২০০৫, রাঙ্গামাটি প্রতিবন্ধী স্কুল কর্তৃক পার্বত্য চট্টগ্রামে সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য সম্মাননা প্রদান, ১২ মে ২০০৫, স্বাধীন সংবাদপত্র পাঠক সমিতি বাংলাদেশ কর্তৃক চট্টগ্রামে আব্দুল খালেক ইঞ্জিনিয়ার মৃত্যু বার্ষিকীতে পার্বত্য চট্টগ্রামের সংবাদপত্রের বিশেষ অবদান রাখায় সম্মাননা প্রদান, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৫, পার্বত্য চট্টগ্রামে সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ফুটন্ত ফুলের আসরের পক্ষ থেকে সম্মাননা প্রদান, ২৪ অক্টোবর ২০০৫, ৬০ বৎসর পূর্তিতে রিজার্ভ বাজার ক্রীড়া একডেমীর পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অনন্য অবদানের জন্য বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিশ্ব প্রেস কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা স্মারক প্রদান, ১০ ডিসেম্বর ২০০৫, ২৮ জানুয়ারী’ ০৬ ইং মীরসরাই সমিতি চট্টগ্রাম কর্তৃক সম্মাননা প্রদান। ২০ নভেম্বর ২০০৯ ফরিদপুরের নির্ণয় শিল্পীগোষ্ঠী কর্তৃক সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য স্বর্ণপদক ও সম্মাননা প্রদান।

এ ছাড়া ২০১০ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য দক্ষিণ এশিয়া সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদ কর্তৃক মাদার তেরেসা শান্তি পদক লাভ। ২০১২ সালে দৈনিক আজাদীর ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাঙ্গামাটির অনুষ্ঠানে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে ভারতের উত্তরবঙ্গ নাট্য জগত পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে দুই বাংলার সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য পদক। ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের রাঙ্গামাটি জেলা সম্মেলনে মানবাধিকার ও সাংবাদিকতার জন্য বিশেষ সম্মানান পুরস্কারে ভূর্ষিত করা হয়। সম্মাননা-২০১৪ সালে পরিবেশ ও মানবাধিকার উন্নয়ন সোসাইটি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ টেলিভিশনের ৫০ তম বর্ষ পূর্তির অনুষ্ঠানে বিশেষ অবদানের জন্য পদকে ভূষিত হয়েছেন। ২০১৬ সালের ১১ এপ্রিল খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের উদ্যোগে পার্বত্য অঞ্চলের সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য গুনীজন সম্মাননা প্রদান। গত ২০ মে ২০১৬ সালে দৈনিক রাঙ্গামাটির পক্ষ থেকে সম্মাননা প্রদান। ৫ই এপ্রিল ২০১৯ মিরসরাইয়ে খবরিকা পত্রিকার ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আন্তর্জাতিক কবি সমাবেশ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকতায় অনন্য অবদানের জন্য বিশেষ সম্মাননা প্রদান। ৬ এপ্রিল ২০১৯ সালে হাজী আব্দুল বারী মাতব্বর ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কর্তৃক ক্রীড়া উন্নয়নে অবদানের সম্মাননা প্রদান করা হয়।
১৬ই এপ্রিল প্রয়াস এর উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধ অলিম্পিয়ার্ডের গুনিজন সংবর্ধনায় পাহাড়ের প্রথম সাংবাদিকতা ও জনস্বার্থে অবদান রাখায় সম্মাননা প্রদান। ১৬ এপ্রিল বাংলা নববর্স উদ্্যাপন পরিষদ ১৪২৬ মাঝেরবস্তি তবলছড়ি রাঙ্গামাটি কর্তৃক আলোকিত রাঙ্গামাটি কর্তৃক সম্মমানা প্রদান। ১৯ এপ্রিল ২০১৯ রাঙ্গামাটি বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন কর্তৃক পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক মানবাধিখার সম্মেলনে মানবাধিকার কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য দুটি সম্মাননা পদক প্রদান করা হয়। ৩ মে ২০১৯ রাঙ্গামাটিতে চ্যানেল আই এর অফিস উদ্বোধন ও অনলাইন পাহাড়ের আলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকতার গুরুত্বপুর্ণ অবদানের জন্য বিশেস সম্মাননা প্রদান।
২৩ জুন ২০১৯ ওয়াল্ড পীস এন্ড হিউম্যান রাইটস্ সোসাইটি রাঙ্গামাটি এর উদ্যোগে গুনীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় সম্মানা প্রদান করা হয়। ৩০ ডিসেম্বর রাঙ্গামাটির অনলাইন সিএইচটি নিউজের ৬ষ্ঠ বর্ষ পূর্তিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাংবাদিকতায় বিশেষ ভূমিকা রাখায় সম্মাননা প্রদান। ১ জানুয়ারী ২০২০ রাঙ্গামাটি প্রতিবন্ধী স্কুল ও পুণর্বাসন কেন্দ্রের উদ্যোগে বই বিতরণ ও গুনীজন সংবর্ধনায় সাংবাদিকতায় ৫০ বছর পূর্তিতে সম্মননা প্রদান করা হয়।
৬ জানুয়ারী ২০২০ রাঙ্গামাটিতে বাংলাদেশ টেলিভিশনের ৩ যুগ পুর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠানে বিশেষ সম্মাননা প্রদান। ২৪ জানুয়ারী ২০২০ রাঙ্গামাটি চারুকলা একাডেমীতে সিএইচটি মিডিয়া ২৪ ডট কম এর ৬ষ্ঠ বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে গুনীজন সম্মানা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকতায় ৫০ বছর পূর্তিতে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। ১ ফেব্রুয়ারী ২০২০ ইং তারিখে চট্টগ্রামের দৈনিক সাঙ্গুর ১৮ বছরে পদার্পন উপলক্ষে পার্বত্য অঞ্চলে সাংবাদিকতার বিশেষ অবদানের জন্য সাঙ্গু এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছে।
১। ১২ই অক্টোবর ২০২০ইং তারিখে বাঘাইছড়ি প্রেস ক্লাব, বাঘাইছড়ি পৌরসভা এবং উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সাংবাদিকতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
২। ১১ই নভেম্বর ২০২০ইং তারিখে কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কাপ্তাই প্রেস ক্লাব ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৫০ বছর পূর্তিতে সংবর্ধনা দেয়া হয়। উপজেলার সর্বস্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা হেডম্যান সমিতি, পেশাজীবি সংগঠন, মুক্তিযোদ্ধাসহ মোট ২৮টি সংগঠন অংশগ্রহন করে। আর এ সময় তিন ঘন্টাব্যাপী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
৩। ১০ই ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে রাঙ্গামাটি পাবলিক কলেজ মিলনায়তনে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ওয়াল্ডপিস এন্ড হিউম্যান রাইর্টস কমিশনের উদ্যোগে গুনীজন সংবর্ধন ও সাংবাদিকতায় ৫০ বছর পূর্তিতে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
৪। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে লংগদু উপজেলা প্রেস ক্লাব ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সাংবাদিকতার ৫০ বছর পূর্তিতে এবং “পাহাড়ের সংবাদপত্র ও প্রকাশনা সমাচার” বইয়ের প্রকাশনা উৎসব উপলক্ষে এক বিশাল আলোচনা সভা ও ব্যতিক্রমি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও অন্যান্য সদস্য, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, হেডম্যান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হেড মাষ্টারসহ ছাত্র-ছাত্রী, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা এতে অংশগ্রহণ করেন।
৫। ২৬ শে জানুয়ারী ২০২১ইং তারিখে অত্যন্ত দূরবর্তী রাজস্থলী উপজেলা সদরে প্রেস ক্লাব ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সাংবাদিকতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সকল শ্রেণী পেশাজীবিদের অংশগ্রহনে আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়। রাজস্থলী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ প্রতিনিধি, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সদস্যবৃন্দরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
৬। ৫ই ফেব্রুয়ারী ২০২১ইং তারিখে রাঙ্গামাটি চেম্বার অব কমার্স মিলনায়তনে রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে সাংবাদিকতার ৫০ বছর পূর্তিতে এক মহাসংবর্ধনা প্রদান করা হয়। এ সময় রাঙ্গামাটির মাটি ও মানুষের নেতা ও খাদ্য মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাঙ্গামাটি সাংসদ দীপংকর তালুকদার এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল আলম নিজামী রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার বিদায়ী জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশিদ, রাঙ্গামাটি পুলিশ সুপার মীর মোদাছছের হোসেন, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও হেডম্যান সমিতির সভাপতি চিংকিউ রোয়াজা, জেলা পরিষদ সদস্য ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মুছা মাতব্বর, রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার আল হক, চেম্বারের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ, খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সভাপতি জিতেন বড়ুয়া, বিটিভি’র লোকলোকালয়ের পরিচালক ও দৈনিক অরন্য বার্তার সম্পাদক চৌধুরী আতাউর রহমান রানা, খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের মুহাম্মদসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী, সাংস্কৃতিক সংগঠন, পদস্থ কর্মকর্তা ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলো দেখার মতো।
৭। মার্চ ২০২১ইং বিশ্ব শান্তি দিবস উপলক্ষে এশিয়া ছিন্নমূল মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন ঢাকা কর্তৃক শান্তি পুরুস্কার প্রদান।
৮। ১ জুন ২০২১ইং জাতীয় প্রেসক্লাব ঢাকা ইত্তেফাকের প্রতিষ্ঠাতা মানিক মিয়া স্মৃতি পদক প্রদান করা হয়।
আজীবন সদস্য : বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি, (এফপিএবি) এবং দুইবার সহ-সভাপতি এবং একবার সভাপতি এফপিএবি, পার্বত্য জেলা শাখা। সমাজ কল্যাণ বিভাগের অপরাধ দমন কমিটি, দাতা সদস্য রাঙ্গামাটি সাধারণ পাঠাগার, শহীদ আব্দুল আলী একাডেমী। আজীবন সদস্য ও রাঙ্গামাটি জেলা কমিটির সদস্য, রাঙ্গামাটি ডায়াবেটিক হাসপাতাল। সহ-সভাপতি নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ কমিটি, সহ-সভাপতি সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) রাঙ্গামাটি জেলা শাখা, কেন্দ্রীয় কবরস্থান পরিচালনা কমিটি, সহ-সভাপতি জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ কমিটি (নাটাব), রাঙ্গামাটি জেলা শাখা। সভাপতি রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাব (২৫ বৎসর), সভাপতি বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা রাঙ্গামাটি জেলা শাখা। সভাপতি পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল সংবাদপত্র পরিষদ। সভাপতি-রিজার্ভ বাজার ক্রীড়া একাডেমী, সদস্য বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদ। প্রতিষ্ঠাতা ভাইস প্রেসিডেন্ট রোটারী ক্লাব অব রাঙ্গামাটি এবং প্রেসিডেন্ট ২০০৩-০৪, ২০০৭-২০০৮, সর্বোচ্চ পরিষদ সদস্য- জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা বাংলাদেশ, কেন্দ্রীয় সদস্য বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি। অপরাধী সংশোধনী ও পুনর্বাসন সমিতি রাঙ্গামাটির সদস্য। ৫ বৎসরের জন্য রাঙ্গামাটি জেলা রোভার স্কাউটস্ কমিশনার, সহ-সভাপতি রাঙ্গামাটি জেলা রোভার স্কাউটস। বেসরকারী কারা পরিদর্শক সদস্য। সভাপতি পরিবেশ ও মানবাধিকার উন্নয়ন সোসাইটি, রাঙ্গামাটি জেলা শাখা। বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি, রাঙ্গামাটি জেলা শাখার সভাপতি হিসাবে দায়িত্বরত আছে।

সাবেক সভাপতি : রাঙ্গামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি হিসাবে ২৪ বছর দায়িত্ব পালন, বাংলাদেশ গ্রামীন সংবাদপত্র পরিষদ ও জাতীয় সংবাদপত্র পরিষদ, সদস্য ইন্টারন্যাশনাল বায়োগ্রাফিক্যাল ইনিষ্টিটিউট। সদস্য এ্যামনেষ্টি ইন্টারন্যাশনাল, সাবেক সদস্য ইন্টারন্যাশনাল আর্গানাইজেশন অব জার্নালিষ্ট (আই ও জে), এ্যামিক-সিঙ্গাপুর, রিপোটার্স সান্সফ্রন্টিয়ার্স-ফ্রান্স।
প্রধান উপদেষ্টা- রাঙ্গামাটি বেবী টেক্সী চালক কল্যান সমিতি, উপদেষ্ঠা-আবাহনী ক্রীড়া চক্র- রাঙ্গামাটি, রিজার্ভ বাজার ব্যবসায়ী কল্যান সমিতি ও বেবী টেক্সী মালিক সমিতি, মানব কল্যান পরিষদ, পার্বত্য কাঠ ব্যবসায়ী কল্যান সমিতি ও উপদেষ্ঠা, এশিয়া ছিন্নমূল মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন, ঢাকা, রাঙ্গামাটি ডায়বেটিক সমিতি, উপদেষ্ঠা, শাপলা নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, রাঙ্গামাটি, উপদেষ্ঠা রাখাইন ত্রিপুরা (আরটি) প্রকাশনা সংস্থা মহালছড়ি, উপদেষ্ঠা মাইজভারী গাউসিয়া হক রাঙ্গামাটি বাংলাদেশ কমিটির উপদেষ্ঠা।
১৯৭৭ সন থেকে বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার সভাপতি ছাড়াও বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, পার্বত্য চট্টগ্রাম জাতীয় শান্তি ও সমন্বয় পরিষদ এর সহ সভাপতি হিসেবে এবং এছাড়া এ্যামনেষ্টি ইন্টারন্যাশেনালের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সহ বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলীয় এলাকায় বিভিন্ন মানবাধিকার কাজের সঙ্গে জড়িত থেকে গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখা হয়েছে।

মানবাধিকারের বিষয় ছাড়াও পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার পরিবেশ ও বন রক্ষা, বন্য হাতির আবাসস্থল নিরাপদ রাখতে এবং কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং ও দূষণ প্রতিরোধে বিভিন্ন পর্যায়ে অবদান রেখেছেন।

আমাদের উচিৎ বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কে তাঁর পথ নির্দেশিকাকে অনুসরণ করে চলতে অনুপ্রাণিত করা।

এস.কে খগেশপ্রতি চন্দ্র খোকন, সম্পাদক- পাহাড়ের কণ্ঠস্বর।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিতঃ এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ।